সর্বানিরঞ্জন কুন্ডু
আমাদের পীযূষ
সর্বানিরঞ্জন কুন্ডু
ছেলেটি চেষ্টা করছে অনেক কিছু।
সঙ্গনক যন্ত্রের জন্য আরেকটা বাংলা হরফ তৈরি করে ফেলেছে।
সত্যজিৎ রায় নান্দনিক রোমান হরফ তৈরি করেছিলেন।
পীযূষের বাংলা হরফ এখনো দেখিনি।
ক্রমে ক্রমে হয়তো আমরাও ব্যবহার করবো।
কবিতা লেখে পীযূষ।
পত্রিকাও বের করে : বৈদ্যুতিন ও ছাপার অক্ষরে।
আমি তো জানি কত যোগাযোগ রাখতে হয়,
কতটা নিঃস্বার্থ হতে হয়,
কতটা ভালবাসা লাগে
সবাইকে জড়িয়ে নিয়ে কাজ করতে!
এও এক প্রকার আনন্দ।
কেউ কেউ এক হাতে নিজের বই দেয়, অন্য হাতে দাম নেয়।
কেউ নিজের বই বিলোয় ।
কেউ অন্যের লেখা চেয়ে নিয়ে ছেপে বিতরণ করে সবাইকে।
এই শেষের কাজটি অন্য একরকমের ভালবাসার কাজ।
এ একধরনের ফিলানথ্রপি।
যেখানে সমঅভ্যাসের অনেক মানুষের সংযুক্তি ঘটে।
সঙ্গনক যন্ত্রের জন্য আরেকটা বাংলা হরফ তৈরি করে ফেলেছে।
সত্যজিৎ রায় নান্দনিক রোমান হরফ তৈরি করেছিলেন।
পীযূষের বাংলা হরফ এখনো দেখিনি।
ক্রমে ক্রমে হয়তো আমরাও ব্যবহার করবো।
কবিতা লেখে পীযূষ।
পত্রিকাও বের করে : বৈদ্যুতিন ও ছাপার অক্ষরে।
আমি তো জানি কত যোগাযোগ রাখতে হয়,
কতটা নিঃস্বার্থ হতে হয়,
কতটা ভালবাসা লাগে
সবাইকে জড়িয়ে নিয়ে কাজ করতে!
এও এক প্রকার আনন্দ।
কেউ কেউ এক হাতে নিজের বই দেয়, অন্য হাতে দাম নেয়।
কেউ নিজের বই বিলোয় ।
কেউ অন্যের লেখা চেয়ে নিয়ে ছেপে বিতরণ করে সবাইকে।
এই শেষের কাজটি অন্য একরকমের ভালবাসার কাজ।
এ একধরনের ফিলানথ্রপি।
যেখানে সমঅভ্যাসের অনেক মানুষের সংযুক্তি ঘটে।
বয়সটা সবে ৫০ পীযূষের ।
আমি কাজ শুরু করেছিলাম ৫০ এর পরে।
পীযূষ ৫০ এ দাঁড়িয়ে গেছে।
আশা করি ও অনেকদূর যাবে।
৫০ পঁচাত্তর হোক।
কাজের বহর বাড়ুক।
আমরা যারা নিজের মত করে কাজ করি,
ও সবাইকে ছাপিয়ে যাক।
তাই পীযূষকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা
জীবনের এক বিশেষ মাইল ফলক পেরিয়ে যাবার সন্ধিক্ষণে।
কলকাতা দিল্লি রুদ্রপুর সেতু গড়ুক।
পীযূষের সাফল্য হবে আমাদেরই সাফল্য।
কারণ একাধটা ইট আমরাও রেখেছি
যে যেমন পেরেছি।
পীযূষ জীবনে আপন অধ্যবসায়ে দাঁড়িয়েছে।
পাকাপাকি দিল্লির বাঙ্গালী হওয়াই মনস্থ করেছে।
এবং সর্বোপরি বাংলা ভাষার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করার মনস্থ করেছে।
এর থেকে সাধু প্রয়াস আর কি হতে পারে এক বঙ্গ সন্তানের পক্ষে।
আমি কাজ শুরু করেছিলাম ৫০ এর পরে।
পীযূষ ৫০ এ দাঁড়িয়ে গেছে।
আশা করি ও অনেকদূর যাবে।
৫০ পঁচাত্তর হোক।
কাজের বহর বাড়ুক।
আমরা যারা নিজের মত করে কাজ করি,
ও সবাইকে ছাপিয়ে যাক।
তাই পীযূষকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা
জীবনের এক বিশেষ মাইল ফলক পেরিয়ে যাবার সন্ধিক্ষণে।
কলকাতা দিল্লি রুদ্রপুর সেতু গড়ুক।
পীযূষের সাফল্য হবে আমাদেরই সাফল্য।
কারণ একাধটা ইট আমরাও রেখেছি
যে যেমন পেরেছি।
পীযূষ জীবনে আপন অধ্যবসায়ে দাঁড়িয়েছে।
পাকাপাকি দিল্লির বাঙ্গালী হওয়াই মনস্থ করেছে।
এবং সর্বোপরি বাংলা ভাষার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করার মনস্থ করেছে।
এর থেকে সাধু প্রয়াস আর কি হতে পারে এক বঙ্গ সন্তানের পক্ষে।
Tags:
ক্রোড়পত্র